OrdinaryITPostAd

জুমার দিনের ৭ টি আমল যা আপনি মিস করতে পারেন না

ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন বলা হয়েছে। এই দিনটির রয়েছে অসংখ্য ফজিলত, বরকত ও পুরস্কার। কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল রয়েছে, যেগুলো পালন করলে একজন মুসলমান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে, গুনাহ মাফ পায় এবং আখিরাতে উচ্চ মর্যাদা অর্জন করতে পারে। নিচে আলোচনা করা হলো জুমার দিনের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ আমল যা আপনি কোনোভাবেই মিস করতে চান না।

১. জুমার দিন গোসল করা

ইসলামে জুমার দিনকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতের দিন হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো গোসল করা। হাদীস শরীফে এসেছে, “যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করে এবং যতদূর সম্ভব পবিত্রতা অবলম্বন করে, তারপর মসজিদে যায়, খুতবা শোনে ও চুপ থাকে—তার আগের জুমা থেকে বর্তমান জুমা পর্যন্ত ও অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।” (সহীহ মুসলিম)

জুমার গোসল শুধু শারীরিক পরিচ্ছন্নতার জন্য নয়, বরং আত্মিক পবিত্রতার জন্যও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এটি ইসলামী আদব ও শৃঙ্খলার প্রতীক। ফজরের পর থেকে জুমার নামাজের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত যেকোনো সময় এই গোসল আদায় করা যেতে পারে, তবে নামাজের পূর্বে তা সম্পন্ন করাই উত্তম।

গোসলের মাধ্যমে মুসলমান নিজেকে আল্লাহর ঘরে উপস্থিতির উপযুক্ত করে তোলে। এটি এক ধরনের মানসিক প্রস্তুতিরও অংশ যা ব্যক্তিকে নামাজ ও খুতবার প্রতি মনোযোগী করে তোলে। তাই এই আমলটি অবহেলা না করে নিয়মিতভাবে পালন করা প্রত্যেক মুসলিমের উচিত।

২. মিসওয়াক করা ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা

জুমার দিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমল হলো মিসওয়াক করা ও শরীরের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। রাসূলুল্লাহ (সা.) জুমার দিন বিশেষভাবে পরিচ্ছন্ন থাকার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “যদি আমার উম্মতের ওপর কষ্টদায়ক না হতো, তাহলে আমি তাদের প্রতি প্রত্যেক ওয়াক্তে মিসওয়াক করা ফরজ করে দিতাম।” (বুখারী ও মুসলিম)

জুমার দিন মিসওয়াক করার মাধ্যমে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়, দাঁত পরিষ্কার থাকে এবং নামাজের সময় আরও আত্মবিশ্বাসের সাথে উপস্থিত থাকা যায়। এটি শুধু শারীরিক পরিচ্ছন্নতাই নয়, বরং একটি আত্মিক প্রস্তুতির মাধ্যম হিসেবেও কাজ করে। জুমার খুতবা ও নামাজে অংশ নেওয়ার আগে সুন্দরভাবে মুখমণ্ডল ও শরীর পরিষ্কার করা ইসলামী আদবের অংশ।

এছাড়াও নখ কাটা, অপ্রয়োজনীয় লোম পরিষ্কার করা, পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা এবং সুগন্ধি ব্যবহার করাও জুমার দিনের আদর্শ পরিচ্ছন্নতা রুটিনের অংশ। এগুলো পালন করলে ব্যক্তি যেমন বাহ্যিকভাবে পরিচ্ছন্ন থাকে, তেমনি অন্তরও আল্লাহর ইবাদতের জন্য প্রস্তুত হয়ে ওঠে।

আরো পড়ুন: ছোটদের নামাজ শেখানোর সেরা পদ্ধতি 

৩. জুমার দিনের বিশেষ দোয়া পড়া

জুমার দিনকে ইসলামে ‘সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন’ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই দিনে একটি বিশেষ সময় আছে যখন মুমিনের দোয়া কবুল হয়ে থাকে। হাদীসে বলা হয়েছে, “জুমার দিন এমন একটি সময় আছে, যখন কোনো মুসলিম বান্দা নামাজে দাঁড়িয়ে আল্লাহর নিকট কোনো কল্যাণ কামনা করলে অবশ্যই তা তাকে প্রদান করা হয়।” (বুখারী ও মুসলিম)

অধিকাংশ আলেমের মতে, এই বিশেষ সময়টি হলো জুমার খুতবার পর থেকে আসরের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। তাই এই সময়ে বিশেষভাবে ইস্তেগফার, দুরুদ শরীফ, ও ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় দোয়া করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়া, রিজিক বৃদ্ধির দোয়া, রোগমুক্তির দোয়া, এবং পারিবারিক শান্তির জন্য দোয়া করা জুমার দিনের ফজিলতপূর্ণ কাজ।

কিছু সুন্নত ও মসনুন দোয়া যেমন – “اللّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَاهْدِنِي وَعَافِنِي وَارْزُقْنِي” (হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করো, দয়া করো, পথ দেখাও, সুস্থতা দাও ও রিজিক দাও) – এ ধরনের দোয়াগুলোর মাধ্যমে দিনটি উপকারীভাবে কাটানো যায়। দোয়া যেন মন থেকে হয় এবং তাওবা সহ দোয়া করা হয়, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

৪. সূরা কাহফ পাঠ করা

জুমার দিনের অন্যতম বরকতময় ও ফজিলতপূর্ণ আমল হচ্ছে সূরা কাহফ পাঠ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহফ পাঠ করে, তার পায়ের নিচ থেকে আকাশ পর্যন্ত নূর বিকিরণ করতে থাকে এবং কিয়ামত পর্যন্ত তার জন্য আলো হবে।” (আল-হাকিম)

সূরা কাহফের আলো ব্যক্তি জীবনে সঠিক পথের দিকনির্দেশনা দেয় এবং ফিতনা থেকে রক্ষা করে। বিশেষ করে দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে এটি সুপারিশ করবে বলে হাদীসে এসেছে। তাই জুমার দিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত যেকোনো সময় এই সূরাটি পাঠ করা সুন্নত ও বরকতময়।

সূরা কাহফ পাঠ করার সময় খুশু ও তিলাওয়াতের আদব বজায় রাখা উচিত। চাইলে কেউ অর্থসহ পড়তে পারেন যেন আয়াতগুলো অন্তরে গেঁথে যায়। প্রযুক্তির যুগে মোবাইল বা অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই সূরাটি পড়া বা শোনা সম্ভব। তবে সর্বোত্তম হলো কুরআনের mushaf থেকে পাঠ করা।

৫. বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা

জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ শরীফ পাঠ করা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তোমরা জুমার দিনে আমার উপর বেশি করে দরুদ পাঠ করো। কারণ এই দিনে তোমরা পাঠ করলে তা আমার নিকট পেশ করা হয়।” (আবু দাউদ)

দরুদ শরীফ পাঠ করলে বান্দার ওপর আল্লাহর রহমত নেমে আসে, গুনাহ মাফ হয় এবং জান্নাতের পথ সুগম হয়। জুমার দিনে দরুদ পাঠ করার ফজিলত অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক বেশি, কারণ এই দিনটি মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ বরকতের দিন। এটি রাসূল (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের এক সুন্দর মাধ্যম।

“اللهم صل على محمد وعلى آل محمد” – এ দরুদ শরীফটি অন্যতম সহজ ও ফজিলতপূর্ণ। কেউ চাইলে আরো দীর্ঘ দরুদ, যেমন দরুদ ইব্রাহিমিও পাঠ করতে পারেন। গুরুত্বপূর্ণ হলো—নিয়মিতভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে যত বেশি সম্ভব দরুদ পাঠ করা। অফিসে, বাড়িতে, পথেঘাটে এমনকি কাজের মধ্যেও চুপিচুপি দরুদ পাঠ করা সম্ভব, যা ঈমানি প্রশান্তি ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সহায়ক।

আরো পড়ুন: জুম্মার দিন কেন এত ফজিলতপূর্ণ ? ইসলামিক আলোচনা মূলক পোস্ট

৬. আগেভাগে মসজিদে যাওয়া

জুমার দিনে আগেভাগে মসজিদে যাওয়া ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করে এবং যতদূর সম্ভব পবিত্রতা অবলম্বন করে, তারপর আগেভাগে মসজিদে যায়, সে যেন একটি উট কুরবানি করলো। যে দ্বিতীয় ঘন্টার মধ্যে যায়, সে যেন একটি গাভী কুরবানি করলো... (এভাবে ধীরে ধীরে সওয়াব কমতে থাকে)।” (বুখারী ও মুসলিম)

আগেভাগে মসজিদে যাওয়ার মাধ্যমে মুসলমান জুমার নামাজের পূর্ণ ফজিলত অর্জন করতে পারে। এটি শুধু একটি ইবাদত নয়, বরং একান্তভাবে আল্লাহর নিকট আসার মানসিক প্রস্তুতির অংশ। এই সময়ে কুরআন তেলাওয়াত, তাসবীহ, দোয়া এবং ইস্তিগফার করার সুযোগ থাকে, যা আত্মাকে প্রশান্ত ও মনকে পরিশুদ্ধ করে তোলে।

অনেকেই শুধু খুতবার সময় বা নামাজ শুরুর পূর্বে মসজিদে যান, কিন্তু তাতে জুমার পূর্ণ সওয়াব থেকে বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই সম্ভব হলে অফিস, ব্যবসা বা অন্যান্য ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে জুমার আগেই মসজিদে উপস্থিত হওয়া প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। এটি ঈমানের পরিচায়ক এবং আল্লাহর প্রতি আন্তরিকতা প্রকাশের একটি নিদর্শন।

৬. আগেভাগে মসজিদে যাওয়া

জুমার দিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমল হলো আগেভাগে মসজিদে যাওয়া। হাদীসে এসেছে, “যে ব্যক্তি জুমার দিন প্রথম প্রহরে মসজিদে যায়, সে একটি উট কুরবানির সওয়াব পায়। দ্বিতীয় প্রহরে গেলে একটি গাভীর সমতুল্য সওয়াব, এরপর একটি ভেড়া, তারপর একটি মুরগি এবং সর্বশেষে একটি ডিম সদৃশ সওয়াব পায়।” (বুখারী ও মুসলিম)

আগেভাগে মসজিদে গেলে নামাজের প্রস্তুতি ভালোভাবে নেওয়া যায় এবং খুতবা শুরু হওয়ার আগেই অন্তরকে প্রশান্ত করা যায়। এটি একজন মুসলমানের ইবাদতের প্রতি গুরুত্ব ও আগ্রহের প্রকাশ। অধিকাংশ মুসল্লি শেষ মুহূর্তে মসজিদে আসেন, কিন্তু যারা প্রথম থেকেই মসজিদে উপস্থিত হন, তারা জান্নাতের জন্য অগ্রাধিকার পেতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

আগেভাগে গেলে কোরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার, দোয়া ও দরুদ পাঠ করারও সুযোগ থাকে। সুতরাং যারা নিয়মিত জুমার দিন আগেভাগে মসজিদে যান, তারা জুমার বরকত ও ফজিলত থেকে অধিক লাভবান হন। এই আমলটি অভ্যাসে পরিণত করলে জীবনে এক অপার নূর ও প্রশান্তি নেমে আসে।

৭. খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনা

জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর একটি হলো খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনা। ইসলামে জুমার খুতবা শুধুমাত্র একটি বক্তৃতা নয়, বরং এটি জুমার নামাজের অংশ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি খুতবা চলাকালে কথা বলে, সে নিরর্থক কাজ করলো।” (মুসলিম)

খুতবার সময় চুপ থাকা, মনোযোগ ধরে রাখা এবং মন থেকে শোনা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য। এমনকি কেউ যদি পাশে বসা কাউকে নসিহত করতেও কিছু বলে, তাহলে সেটিও খুতবা শোনার আদবের বিরুদ্ধে গণ্য হয়। এটি এমন একটি সময়, যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ ও বার্তা দেওয়া হয়, যা বাস্তব জীবনে আলোর পথ দেখাতে পারে।

আরো পড়ুন: কোন পাঁচটি কারণে ইসলাম প্রচার করা হয়

জুমার খুতবা মূলত দুটি অংশে বিভক্ত এবং প্রতিটি অংশ ইমাম দ্বারা খুতবা দেওয়ার সময়ে গভীর শ্রদ্ধা ও মনোযোগ দিয়ে শুনতে হয়। এ সময় মোবাইল দেখা, কথা বলা, অথবা অন্য কাজে মনোযোগ দেওয়া জুমার সওয়াব হ্রাস করে। তাই খুতবা শুরু হওয়ার আগেই মসজিদে প্রবেশ করে নিরবতা বজায় রাখা এবং খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনা প্রত্যেক ঈমানদারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।

জুমার দিনের আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূরা ও দোয়া

জুমার দিন শুধুমাত্র নামাজ বা খুতবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি আত্মশুদ্ধি, ইবাদত ও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের জন্য একটি বিশেষ দিন। তাই এ দিনটিকে আরও অর্থবহ ও বরকতময় করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূরা ও দোয়া পাঠ করা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ।

✅ সূরা গুলো:

  • সূরা কাহফ (১৮তম সূরা): দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষার জন্য এবং জুমার দিনের আলো লাভের উদ্দেশ্যে পাঠ করা হয়।
  • সূরা আল-আলা (৮৭): রাসূল (সা.) জুমার খুতবায় এই সূরা পড়তেন বলে হাদীসে এসেছে। এর মাধ্যমে তাওহিদ ও পরকাল সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়।
  • সূরা আল-গাশিয়াহ (৮৮): জুমার ও ঈদের খুতবায় পাঠ করার সুন্নত আছে। এটি পরকাল ও আল্লাহর শাস্তির কথা স্মরণ করায়।

✅ দোয়া গুলো:

  • দরুদ শরীফ: “اللهم صل على محمد وعلى آل محمد” – জুমার দিন প্রচুর দরুদ পাঠ করার ফজিলত হাদীসে উল্লেখ আছে।
  • ইস্তিগফার: “أستغفر الله ربي من كل ذنب وأتوب إليه” – গুনাহ মাফের জন্য বারবার পড়া উচিত।
  • রিজিক বৃদ্ধির দোয়া: “اللّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ”
  • সকাল-সন্ধ্যার যিকির: যেমন, “حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ” এবং “اللَّهُمَّ أَجِرْنِي مِنَ النَّارِ” জুমার দিনেও নিয়মিত পাঠ করতে হয়।

এইসব জুমার দিনের দোয়া ও সূরা পাঠ করলে আত্মা আলোকিত হয় এবং আল্লাহর বিশেষ রহমত লাভ করা যায়। বিশেষ করে আসরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময় দোয়া কবুলের মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হওয়ায়, সে সময় বেশি করে দোয়া ও যিকিরে নিয়োজিত থাকা উচিত।

আরো পড়ুন : নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব: কোরআন ও হাদিসের আলোকে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪